আমরা কম-বেশি সবাই ডিম পছন্দ করি।এটি অত্যন্ত উপকারী একটি খাবার। সুস্থ থাকার জন্য প্রতিদিন অন্তত একটি ডিম সকল বয়সের মানুষের খাওয়া উচিত।
এবার আসুন জেনে নেয়া যাক ডিমের ৮ টি উপকারিতা সম্পর্কে-
১/ এক বছর বয়সের পর থেকে সাধারণত শিশুদের ডিম খাওয়ানো শুরু করা উচিত। কেননা, ডিমে ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই, আয়রন এবং কোলিনসহ আরও নানান ধরনের পুষ্টি উপাদান থাকে। যা একটি শিশুর দৈহিক ক্ষয়পূরণ, সঠিক বৃদ্ধি এবং বিকাশে সহায়তা করে।
২/ একটি কিশোরের প্রতিদিনকার পুষ্টির চাহিদা, বিভিন্ন হরমোন ও এনজাইমের কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে ডিম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
৩/ ডিমের কুসুমে কোলিন থাকে। যা আমাদের মস্তিষ্কের বিকাশে কার্যক্ষমতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
৪/ ডিমে ফলেট থাকে। গর্ভবতী মায়েদের জন্য ফলেট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ফলেট রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধে সহায়তা করে।
৫/ এতে ভিটামিন বি-১২ রয়েছে। যা হৃদরোগ প্রতিরোধ করে এবং হার্ট সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।
৬/ ডিমের ভিটামিন ই এবং সেলেনিয়াম রয়েছে। যা শরীরে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে, টিস্যু ক্ষয় রোধ করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
৭/ ডিম খেলে খুধা কম লাগে। যার ফলে ডায়েট চার্টে ডিম অবশ্যই থাকে।
৮/উজ্জ্বল ত্বক এবং চুলের জন্যও ডিম অতি উপকারী।
মন্তব্যসমূহ (০) কমেন্ট করতে ক্লিক করুন