মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার গুয়াগাছিয়া ইউনিয়নের গুয়াগাছিয়া গ্রামে পানিতে ডুবে ১৬ বছরের কিশোরের মৃত্যুর ঘটনায় ৯ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের হয়েছে। কিশোরের বাবা মো. আলমগীর হোসেন বাদী হয়ে মুন্সীগঞ্জ বিজ্ঞ আদালতে ছেলে হত্যার মামলাটি দায়ের করেছেন।
উপজেলার গুয়াগাছিয়া ইউনিয়নের গুয়াগাছিয়া গ্রামের আলমগীর হোসেনের ও স্ত্রী আছিয়া বেগমের ছেলে ১৬ বছরের কিশোর আদনান। আলমগীর হোসেন ও আছিয়া বেগমের বিচ্ছেদের আগে আলমগীর হোসেনের মালেশিয়া ছিল ৮ বছর স্ত্রী আছিয়াকে ১৫ লক্ষ মালোশিয়া থেকে পাঠায় আলমগীর হোসেনের দেশে চলে আসলে টাকা হিসাব চাওয়াতে আছিয়া জানায় আলমগীর হোসেনের সাথে সংসার করবে না বলে জানায়, কোন টাকার হিসাব না দিয়ে স্থানীয় চেয়ারম্যান কোটে বিচার বসায় স্ত্রী আছিয়া টাকা দিয়া বিচার নিজের পক্ষে নেয়, বিচার বসার ৫ মাস আগে আনদানের ৪ বছর বয়সে স্ত্রী আছিয়া দিয়া আসে আলমগীর হোসেনের কাছে, আদনান তার দাদা দাদির সঙ্গে গাজীপুর থাকতেন।
গত ৭জুলাই আদনান গাজীপুর থেকে মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার গুয়াগাছিয়া গ্রামে নানির বাড়িতে চলে আসে আদনান বেরাতে মা" আছিয়া বেগমের সাথে ঈদ করার জন্য। আদনান নানির বাড়িতে গেলে আছিয়া ও তার স্বজনরা যায়গা দিতে চায় না বলে আমাদের এখানে কেনো আসছ বের হয়ে যাও গত ১৪ জুলাই বিকাল থেকে নিখোঁজ হয় আদনান।
নিখোঁজের দুই দিন পর ১৬ জুলাই (শনিবার) সকাল ৯টার দিকে জামালপুর গ্রামের হাকিম বেপারীর বাড়ীর উত্তর পাশে ব্রীজের নিচ থেকে ভাসমান অবস্থায় আদনান এর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। আলমগীর হোসেন তাঁর পুত্র আদনান কে শ্বাসরোধে ও পানিতে ডুবিয়ে হত্যায় মুন্সীগঞ্জ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি এফআর করে মামলা করেন ৯ জনকে আসামি করে মামলা করে--
১. আসিয়া( ৩৫)-পিতা- সোলেমান মাজি ২. হনুফা বেগম (৫৫)-স্বামী সোলেমান মাজি ৩. হাসান(২০)-পিতা- সোলেমান মাজি ৪.আয়েসা আক্তার (২৭)-পিতা-সোলেমান মাজি ৫. সোলেমান মাজি (৬৫)-পিতা মৃত বাদশা মাজি ৬.রাবিয়া আক্তার (২০)-পিতা- সোলেমান মাজি ৭.ধনু মোল্লা-পিতা সামসু মোল্লা ৮. দাদন মোল্লা-পিতা সামসু মোল্লা ৯. হানিফা মোল্লা (৬৫)-পিতা সামসু মোল্লা ।
একটি জলজ্যান্ত পরিকল্পিত হত্যা কে অপমৃত্যুর হয় বলে মিথ্যা প্রচারনা চালায় স্ত্রী আছিয়া ও তার স্বজনরা স্থানীয় মেম্বার দিয়া ফোন দেয়া আলমগীর হোসেনের কাছে টাকা দিয়া মামলা অপোষ করতে চায় আছিয়া বলে কতো টাকা লাগবে, আলমগীর হোসেন বলে আমি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাসিল আইনের আওতায় তাদের বিচের ধাবি করছি গ্রামের সবার কাছে পরিচিত স্ত্রী আছিয়া বাবা সোলেমান মাজি মা হনুফা বেগমের ভাই ধনু মোল্লাকে নিয়া সুদের ব্যাবশা করেন ।
গ্রামে আছিয়া ও তার স্বজনরা কবিরাজি ওষুধ খাওয়া আলমগীকে পাগল করে রাখে ২ বছর হাসপালের পেপার আছে লাগলে এগু দেয়া যাবে আদনান এর বাবা আলমগীর হোসেন বলেন, আদনান কে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করে জামালপুর পাকা ব্রিজের কাছে ফেলে রাখছে আমার সাবেক স্ত্রী আছিয়া বেগম ও তার স্বজনরা। আলমগীর হোসেনের বক্তব্য মিথ্যা বানোয়াট মনগড়া আখ্যা দিতে চায় আসমি পক্ষ আমি আমার ছেলের হত্যার বিচার চাই।
গত কাল থানা থেকে বলে আসামি দরতে যাবে সাথে তিন জন লোক দেন রাতে আসামি ধরতে যাবে রাতে আর আসমি ধরতে যায় নাই আজকে সকালে বলে মামলার কপি তাদের হাতে আসে নাই স্যারের সাথে যোগাযোগ করেন, ২৭/০৭/২০২২ মামলার কপি হাতে হাতে পাঠনো হয় কোট থেকে আমাদের ধারনা টাকা দিয়া মামলা ধমা চাপা দিতে চায় আসামি পক্ষ আসামিন পক্ষ সুদের ব্যাবশা করে অনেক টাকা মালি হয়েছে কালো টাকার অপোব্যাবহার করতে চাচ্ছে আসামিরা একটা হত্যা কে দামা চাপা দের চেষ্টা করছে আসামি পক্ষ সত্য সবাই জানুক এটা আমরা চাই।
মন্তব্যসমূহ (০) কমেন্ট করতে ক্লিক করুন