বেপজার সাথে তারা এই সংক্রান্ত চুক্তি করেছে। সম্পূর্ন বিদেশি বিনিয়োগ হিসাবে এখানে ২৯৯.৫২ মিলিয়ন লেডিস আন্ডার গার্মেন্টস তৈরি করা হবে। কর্মসংস্থান হবে প্রায় ৪০২৮ বাংলাদেশির। বাংলাদেশের প্রচলিত তৈরি পোশাক হিসাবে স্যুট, গেঞ্জি, টি শার্ট এর মত পন্যের উপর নির্ভরশীল। পণ্যের বৈচিত্রের ক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে আছি।
যদিও ডেনিমে বিনিয়োগ আমাদেরকে বেশ এগিয়ে দিয়েছে। তবে চীনা এই বিনিয়োগ বাংলাদেশের পণ্য বৈচিত্রে ভূমিকা রাখবে। সেই সাথে এটাও একটা ইঙ্গিত যে এই ধরনের পণ্য উৎপাদনের জন্য ভবিষ্যতেও চীন থেকে অনেক কারখানা বাংলাদেশে শিফট হবে বা বিনিয়োগে আগ্রহী হবে।
ভারত, বার্মা থেকে অনেকে ইতোমধ্যে মূখ ফিরিয়ে বাংলাদেশে এসেছে। সবথেকে বড় একটি সুসংবাদ হল MMF (Man Made Fibre, যা তুলার বিকল্প হিসাবে বিশ্বে জনপ্রিয় এমনকি মোট পোশাকের ৭০% এর দখলে) নিয়ে। আগামী ৪-৫ বছরের ভেতর বাংলাদেশ বিশ্বে MMF খাতে বড় প্লেয়ার হয়ে উঠবে। এই খাতে প্রায় ৪৫০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ এসেছে। এদেশের বড় বড় শিল্পগ্রুপ এখন শুধু কটন নির্ভরতা কমাতে এই খাতে বিনিয়োগে এগিয়ে আসছে।
মন্তব্যসমূহ (০) কমেন্ট করতে ক্লিক করুন