লক্ষীপুর সদর উপজেলা চন্দ্রগঞ্জ থানার ১৩নং দিঘলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন জাবেদ অহেতুক মিথ্যা অভিযোগে, ৫০ লক্ষ টাকার মানহানীর মামলা করেছে। যে মামলার কোন প্রমাণ নেই, এবং চন্দ্রগঞ্জ থানা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাংবাদিক রাশেদুল হাসান কে বিভিন্ন ভাবে হত্যার হুমকি প্রতিবাদের সংবাদ সম্মেলন।
এ বিষয় ১৯/০৪/২০২৪ ইং দিঘলী বাজারে সংবাদ সম্মেলনে করেন আজগর হোসেন ও সাংবাদিক রাশেদুল হাসান। এসময় থানা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আজগর হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, আফনাদের মাধ্যমে দেশবাসী ও প্রশাসন কে অবহিত করতে চাই । ১৩ নং দিঘলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সালাহ্ উদ্দিন জাবেদ।
আমার বিরুদ্ধে আদালতে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অভিযোগ এনে একটি মামলা করেছে। এবং যাদেরকে সাক্ষী দিয়েছে তারা বলে আমরা এ মামলার বিষয়ে কিছু জানিনা। আজগর হোসেন আরো বলেন এই চেয়ারম্যান আমাকে বিভিন্ন লোকের মাধ্যমে ও বিভিন্ন নাম্বার থেকে ফোন করে হত্যার হুমকি দিচ্ছে আমি এখন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।
বিগত ২০১৫ সালে আমার এক ভাই খুন হয় চেয়ারম্যানের বাড়ির পাশে যারা ঐ খুনের আসামি তারা সৌদি আরব আছে, আর চেয়ারম্যান এর ভাই জসিম। হজ্জের নাম করে, সৌদি আরব এসে ঐ খুনী আসামিদের সাথে মিটিং করে, আমাকে হত্যার পরিকল্পনা করে। আমাকে হত্যা করলে বাবর হত্যার মামলা নিয়ে আর কেহ মাথা গামাবে না তাই তাদের মোধ্যে থাকা একজন আমাকে ফোনের মাধ্যমে বিষয়টি জানায় এবং আমাকে সতর্ক করে।
এ দিকে সাংবাদিক রাশেদুল হাসান বলেন, আমি একজন সংবাদ কর্মী আমার কাজ হচ্ছে তথ্য সংগ্রহ করে নিউজ করা। এবং সত্য প্রচার করা। তেমনি একজায়গায় ১৩ নং দিঘলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সালাহ্ উদ্দিন জাবেদ জমি দখল করতে গিয়ে, মহিলাদের কে বেদম ভাবে মারার হুকুম দেয়, আমি ভিডিও টা নিতে গেলে আমাকেও মার দোর করে আমার ক্যামেরা থাবাদিয়ে মাটিতে ফেলে দেয়। এবং আমাকে অকত্য ভাষায় গালমন্দ করে বলে এ নিউজ করলে আমাকে হত্যা করে গুম করে ফেলবে।
মোশাররফ হোসেন নামক এক লোক দিয়ে আমাকে বিভিন্ন সময় ফোনে হুমকি ধুমকি দিচ্ছে। তাই আমি চন্দ্রগঞ্জ থানায় একটি অভিযোগ করি যার S.D.R. নং ৩৩৪ কিন্তু চন্দ্রগঞ্জ থানা এখনো কোনো ব্যবস্থা গ্রহন করি নি। রাশেদুল হাসান আরো বলেন চেয়ারম্যান সালাহউদ্দীন জাবেদ, দায় এড়াতে আমার বিরুদ্ধে বিজ্ঞ আদালতে একটি মামলা দায়েল করে।
মানহানি মামলা যার এক নাম্বার আসামি আজগর হোসেন দুই নাম্বার আসামি আমাকে করা হয়েছে তাও নাম ঠিকানা অনেক কিছু ভুল, কিন্তু তিনি আমার সাথ পাবলিক প্লেসে যাচরণ করেছে।ও আমার বিরুদ্ধে মামলা করে আমার কোটি টাকার মানহানি করেছে।
আমি আমার সম্পাদক ও মাননীয় জেলা প্রশাসকের সাথে কথা বলে তার বিরুদ্ধে অচিরে কোটি টাকার মান হানির মামলা দেবো ১৩ নং দিঘলী ইউনিয়ন পরিষদের অনেক সদস্যের সাথে কথা বলে জানতে পারলাম যে একজন খারাপ প্রকৃতির লোক সকল উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড একাই ভোগ করতে চায় যেমন পাবলিকের সাথে তেমন ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যদের সাথে পাইপ গত চার মাস আগে সকল মেম্বাররা মিলে তার বিরুদ্ধে অনাস্থা আনে যাহার প্রমান আছে।
মন্তব্যসমূহ (০) কমেন্ট করতে ক্লিক করুন