শ্যালিকাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করে দুলাভাই। এক পর্যায়ে শ্যালিকা অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। এঘটনায় জানাজানি হলে তার শ্যালক থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। পুলিশ ওই রাতেই বশিরকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। ঘটনাটি ঘটে সুনামগঞ্জের ছাতকে।
দুলাভাই বশির মিয়াকে (২৬) বৃহস্পতিবার দুপুরে তাকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে সুনামগঞ্জ আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। সে ছাত্রক উপজেলার ভাতগাঁও ইউনিয়নের বরাটুকা গ্রামের মৃত আব্দুল বারেকের ছেলে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, নোয়ারাই ইউনিয়নের এক মেয়েকে বিয়ে করে বশির মিয়া। এরপর শ্যালিকাকে নানা কৌশলে বাড়িতে নিয়ে প্রেম নিবেদনের পর বিয়ের কথা বলে শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তোলে। একপর্যায়ে শ্যালিকা অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। এ ঘটনায় তার শ্যালক বুধবার রাতে থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। পুলিশ ওই রাতেই বশিরকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে।
থানার ওসি (তদন্ত) মিজানুর রহমান বলেন, ধর্ষণের শিকার কিশোরীকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বশির মিয়ার বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করা হয়েছে।
মন্তব্যসমূহ (০) কমেন্ট করতে ক্লিক করুন