টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে কদিম খশিল্লা গ্রামে মসজিদের সীমানাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় মিজানুর রহমান বাবুল (৪২) নামে এক শিক্ষক নিহত হয়েছেন।মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় লাবু ও জাহিদ নামে দুই ব্যক্তি আহত হয়েছেন। আহতরা টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
রোববার সন্ধ্যায় এ হামলার ঘটনা ঘটে। নিহত মিজানুর রহমান বাবুল উপজেলার নাগবাড়ি ইউনিয়নের কদিম খশিল্লা গ্রামে আ. রশিদের ছেলে ও বেহালাবাড়ি কিন্ডারগার্টেন স্কুলের শিক্ষক ছিলেন।এ ব্যাপারে নিহতের চাচা জিয়াউল রহমান বাদী হয়ে কালিহাতী থানায় কদিম খশিল্লা গ্রামের ফালু মিয়ার ছেলে কোরবান আলী, মংলা মিয়া, নুরুজ্জামান নুরু, আলম মিয়া, কোরবান আলীর ছেলে ফজলুল হক, নুরুজ্জামান নুরুর ছেলে আলামিনকে আসামি করে হত্যা মামলা দয়ের করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, মিজানুর রহমান বাবুলের দাদি উপজেলার উপজেলার নাগবাড়ি ইউনিয়নের কদিম খশিল্লা গ্রামে মসজিদ নির্মাণের জন্য জমিদান করেন। ওই জমিতে মাটি ভরাট করে জমির পাশের বাড়ির মালিক কোরবান আলীদের সঙ্গে নিয়ে মাপজোক করে মসজিদ নির্মাণ কাজ শুরু করেন।মসজিদ ঘর নির্মাণ শেষ হলে কোরবান আলী মসজিদের ভিতর জায়গা পাবে বলে দাবি করে কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে ফালু শেখের ছেলে কোরবান, নুরু, মোংলা, আলম, কোরবান আলীর ছেলে ফজলুল হক লাঠিসোটা নিয়ে হামলা করে।
এ সময় মিজানুর রহমান বাবুলের মাথায় শাবল দিয়ে আঘাত করে। লাবু ও জাহিদ এগিয়ে এলে তাদেরও পিটিয়ে আহত করে। আহত অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপালে পাঠায়। সেখান থেকে মিজানুর রহমান বাবুলকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। মঙ্গলবার দুপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। বুধবার দুপুরে কালিহাতী সহকারী পুলিশ সুপার রাসেল মনির ও কালিহাতী থানার ওসি সওগাতুল আলম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।এ বিষয়ে কালিহাতী থানার মামলায় তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই ফজলুর হক জানান, আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা
মন্তব্যসমূহ (০) কমেন্ট করতে ক্লিক করুন