অবশেষে মৃত্যুর ৪০ দিন পর সাভারের সেই ‘রানী’ পেল গিনেস রেকর্ডের স্বীকৃতি

অবশেষে মৃত্যুর ৪০ দিন পর সাভারের সেই ‘রানী’ পেল গিনেস রেকর্ডের স্বীকৃতি

সাভারের আশুলিয়ার খর্বাকৃতির গরু ‘রানী’ গিনেস বুক রেকর্ড স্বীকৃতির অপেক্ষায় ছিল। কিন্তু গত ১৯ আগস্ট রানীর মৃত্যু হয়। অবশেষে মৃত্যুর ৪০ দিন পর ‘বিশ্বের সবচেয়ে ছোট গরু’ হিসেবে স্বীকৃতি পেল সেই রানী। আজ মঙ্গলবার সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেন সাভারে চারিগ্রাম এলাকার শেকড় অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপক মো. আবু সুফিয়ান। শেকড় অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপক আবু সুফিয়ান বলেন, রানী আমাদের সবার অনেক আদরের ছিল।

প্রাণী হলেও রানীকে আমরা পরিবারের একজন করে নিয়েছিলাম। কিন্তু গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ডে যখন রানীর নাম উঠতে আর কিছু দিন বাকি, তখন আমরা রানীকে হারিয়েছি। রানীর মৃত্যু কোনোভাবেই ওই সময় মেনে নিতে পারিনি আমরা। তবে অবশেষে গিনেস বুক কর্তৃপক্ষ তাদের প্রসিডিউর অনুযায়ীই রানীকে বিশ্বের সবচাইতে ছোট গরুর স্বীকৃতি দিয়েছে। আমরা সত্যিই অনেক বেশি আনন্দিত।

তবে রানী বেঁচে থাকলে এ আনেন্দর মাত্রা কয়েক গুণ বেড়ে যেত। ভুট্টি জাতের এ গরুর উচ্চতা ২৪.৭ ইঞ্চি দৈর্ঘ্য ২৬ ইঞ্চি এবং ওজন ২৬ কেজি ছিল। ১১ মাস আগে নওগাঁর প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে রানীকে আনা হয়েছিল আশুলিয়ার খামারে। গত সোমবার (২৭ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৪টার দিকে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড কর্তৃপক্ষ শেকড় অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপক মো. আবু সুফিয়ানকে একটি ই-মেইলের মাধ্যমে গিনেস রেকর্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করে।

মন্তব্যসমূহ (০)


Lost Password